টাকা ইনকাম করার অ্যাপস | টাকা ইনকাম করার অ্যাপ
আপনি কি ঘরে বসে অনলাইন টাকা ইনকাম করার উপায় খুঁজছেন? আজকের ডিজিটাল যুগে অনেক নিরাপদ ও বিশ্বস্ত অ্যাপস রয়েছে, যা দিয়ে আপনি সহজে আয় করতে পারেন।
আমাদের তালিকাভুক্ত ৪৯টি জনপ্রিয় ইনকাম অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি ক্যাশব্যাক, রেফারেল কমিশন, ফ্রিল্যান্সিং, ভিডিও মনিটাইজেশন, সার্ভে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, লাইভ স্ট্রিম গিফট এবং কোর্স বিক্রি থেকে আয় করতে পারবেন।
এই অ্যাপগুলো সব Android এবং iOS ডিভাইসে ব্যবহারযোগ্য এবং নিরাপদ। নিয়মিত ব্যবহার ও সঠিক কৌশল প্রয়োগ করলে ঘরে বসেই আপনি প্রতিদিন নির্দিষ্ট বা অতিরিক্ত আয়ের সুযোগ তৈরি করতে পারবেন।
টাকা ইনকাম করার অ্যাপস | টাকা ইনকাম করার অ্যাপ
নিচে টাকা ইনকাম করার অ্যাপস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ
১. বিকাশ (Bkash) Rewards & Cashback
- বিকাশ বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ, যা দিয়ে নিরাপদ লেনদেনের পাশাপাশি আয়ও করা যায়।
- মোবাইল রিচার্জে নিয়মিত ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।
- বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি বিল পরিশোধে বাড়তি টাকা ফেরত আসে।
- বিকাশ শপিং অপশন ব্যবহার করলে বিশেষ ছাড় মেলে।
- রেফার করে নতুন ইউজার আনলে ইনকাম হয়।
- মার্চেন্ট পেমেন্টে বাড়তি বোনাস পাওয়া যায়।
- ফেস্টিভাল ক্যাম্পেইনে আয়ের সুযোগ দ্বিগুণ হয়।
- ক্যাশব্যাক সরাসরি ব্যালেন্সে জমা হয়।
- এই ব্যালেন্স সহজে ক্যাশআউট করা যায়।
- নিয়মিত ব্যবহার করলে বিকাশ থেকে ছোট হলেও স্থায়ী আয় সম্ভব।
২. Daraz Cashback & Affiliate
- Daraz দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম।
- কেনাকাটায় নিয়মিত ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।
- Daraz Affiliate Program এর মাধ্যমে কমিশন আয় সম্ভব।
- শুধু সাইন আপ করলেই রেফারেল লিঙ্ক পাওয়া যায়।
- লিঙ্ক দিয়ে কেনাকাটা হলে কমিশন জমা হয়।
- বিশেষ সেলগুলোতে বাড়তি আয় হয়।
- সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা Affiliate লিঙ্ক শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
- Daraz Wallet এ বোনাস জমা হয়।
- নিরাপদ লেনদেন নিশ্চিত করা হয়।
- নিয়মিত করলে মাসে ভালো আয় সম্ভব।
৩. Toffee (Banglalink)
- Toffee একটি জনপ্রিয় ভিডিও স্ট্রিমিং অ্যাপ।
- এখানে লাইভ টিভি, সিনেমা, শো দেখা যায়।
- কনটেন্ট ক্রিয়েটররা ভিডিও আপলোড করে আয় করতে পারেন।
- ভিউ এবং বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইনকাম হয়।
- গেমস ও কুইজ খেলে বোনাস পাওয়া যায়।
- Toffee Star Program থেকে বড় আয় সম্ভব।
- যত বেশি ভিউ, তত বেশি ইনকাম।
- লাইভ স্ট্রিমে গিফট পেলে আয়ের সুযোগ থাকে।
- Banglalink ব্যবহারকারীদের জন্য অতিরিক্ত সুবিধা আছে।
- এটি বাংলাদেশে জনপ্রিয় আয়ের উৎস হয়ে উঠছে।
৪. Nagad App Cashback
- Nagad হলো আরেকটি জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ।
- বিভিন্ন পেমেন্টে Nagad ক্যাশব্যাক দেয়।
- মোবাইল রিচার্জ করলে বোনাস পাওয়া যায়।
- বিল পরিশোধে টাকাও ফেরত আসে।
- অনলাইন শপিংয়ে Nagad পেমেন্ট করলে বাড়তি ছাড় পাওয়া যায়।
- রেফার করেও আয় সম্ভব।
- Nagad Super App এ নতুন নতুন অফার আসে।
- সরাসরি ব্যালেন্সে ক্যাশব্যাক যোগ হয়।
- সহজে টাকা ক্যাশআউট করা যায়।
- বিশ্বস্ত ও ঝুঁকিমুক্ত একটি আয় ব্যবস্থা।
৫. Shohoz App (Rides & Tickets)
- Shohoz বাংলাদেশে একটি বহুমুখী অ্যাপ।
- এখানে রাইড বুকিং ও টিকিট কেনা যায়।
- Shohoz অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে আয় করা যায়।
- নতুন ইউজার আনলে কমিশন পাওয়া যায়।
- Shohoz Food ডেলিভারির মাধ্যমে আয় সম্ভব।
- রাইড শেয়ার করলে ডিসকাউন্ট ও বোনাস মেলে।
- বিশেষ অফারে ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।
- নিয়মিত ব্যবহারকারীদের জন্য লয়্যালটি রিওয়ার্ড থাকে।
- Shohoz দিয়ে সহজে আয় করা যায়।
- এটি বাংলাদেশের অনেকের আয়ের উৎস হয়ে উঠেছে।
৬. Pathao App
- Pathao একটি জনপ্রিয় রাইড শেয়ারিং ও ডেলিভারি অ্যাপ।
- Pathao Captain হয়ে রাইড দিয়ে আয় করা যায়।
- Pathao Food এর মাধ্যমে ডেলিভারি করে টাকা পাওয়া যায়।
- Pathao Courier সেবায় প্যাকেজ ডেলিভারি করেও আয় করা যায়।
- Pathao App এ ক্যাশব্যাক অফার থাকে।
- রেফার করেও আয় সম্ভব।
- যত বেশি রাইড, তত বেশি ইনকাম।
- Pathao Wallet ব্যবহার করলে অতিরিক্ত বোনাস পাওয়া যায়।
- এটি অনেক তরুণের আয়ের প্রধান মাধ্যম।
- বাংলাদেশে Pathao দিয়ে সহজে টাকা আয় করা যায়।
৭. Uber App
- Uber আন্তর্জাতিক রাইড শেয়ারিং অ্যাপ।
- ড্রাইভার হয়ে রাইড দিয়ে আয় করা যায়।
- প্রতি কিলোমিটার রাইডে কমিশন পাওয়া যায়।
- Uber Eats ফুড ডেলিভারি করেও আয় করা যায়।
- নতুন ইউজার আনলে বোনাস পাওয়া যায়।
- Uber App এ লয়্যালটি বোনাস থাকে।
- যত বেশি কাজ, তত বেশি আয়।
- এটি বিশ্বব্যাপী আয়ের সুযোগ দেয়।
- বাংলাদেশেও এটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
- নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য আয়ের উৎস।
৮. Pi Network
- Pi Network হলো একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি ভিত্তিক অ্যাপ।
- এখানে মোবাইল দিয়ে কয়েন মাইনিং করা যায়।
- প্রতিদিন লগইন করলে Pi কয়েন জমা হয়।
- বন্ধু রেফার করলে বাড়তি কয়েন পাওয়া যায়।
- এটি সম্পূর্ণ ফ্রি তে আয় করার সুযোগ দেয়।
- ভবিষ্যতে কয়েনগুলো বিক্রি করে টাকা পাওয়া সম্ভব।
- বিশ্বব্যাপী লাখো মানুষ এটি ব্যবহার করছে।
- মোবাইল ডেটা ছাড়াই কাজ করা যায়।
- অল্প সময় ব্যয় করে আয় করা সম্ভব।
- এটি বিনিয়োগ ছাড়াই একটি সম্ভাবনাময় অ্যাপ।
৯. Tiktok App
- Tiktok বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম।
- ভিডিও আপলোড করে ফলোয়ার বাড়ানো যায়।
- ফলোয়ার বেশি হলে ব্র্যান্ড প্রমোশনে আয় সম্ভব।
- লাইভ স্ট্রিমে গিফট পেলে টাকা পাওয়া যায়।
- অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক দিয়ে ইনকাম করা যায়।
- বিজ্ঞাপন প্রচার করে টাকা আয় হয়।
- Tiktok Creator Fund থেকেও ইনকাম করা যায়।
- স্পনসরশিপের মাধ্যমে আয় বাড়ে।
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের সুযোগ মেলে।
- এটি তরুণদের জন্য আয়ের বড় প্ল্যাটফর্ম।
১০. Likee App
- Likee আরেকটি জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ।
- ভিডিও আপলোড করে ভিউ ও ফলোয়ার বাড়ানো যায়।
- লাইভ স্ট্রিমে গিফট নিয়ে আয় করা যায়।
- Likee Star Program এ যুক্ত হয়ে টাকা পাওয়া যায়।
- ব্র্যান্ড প্রমোশনে আয় সম্ভব।
- রেফার করলেও বোনাস পাওয়া যায়।
- যত বেশি ভিউ, তত বেশি আয়।
- স্পনসরড কনটেন্ট শেয়ার করে ইনকাম হয়।
- সহজেই জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায়।
- এটি তরুণদের জন্য নির্ভরযোগ্য ইনকাম প্ল্যাটফর্ম।
১১. Facebook Creator App
- Facebook এখন শুধু সোশ্যাল মিডিয়া নয়, আয়ের বড় প্ল্যাটফর্ম।
- ভিডিও মনিটাইজেশন চালু থাকলে ইনকাম হয়।
- বিজ্ঞাপন থেকে আয় করা যায়।
- Facebook Stars দিয়ে লাইভে ইনকাম সম্ভব।
- রিলস মনিটাইজেশন এখন জনপ্রিয় হয়েছে।
- ব্র্যান্ড প্রমোশনে আয় করা যায়।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের সুযোগ আছে।
- ফলোয়ার বেশি হলে স্পনসরশিপ পাওয়া যায়।
- Facebook Page Boost করে প্রচুর ইনকাম হয়।
- এটি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় আয় করার মাধ্যম।
১২. YouTube App
- YouTube সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম।
- ভিডিও আপলোড করে আয়ের সুযোগ রয়েছে।
- মনিটাইজেশন চালু হলে বিজ্ঞাপন থেকে ইনকাম হয়।
- স্পনসরশিপ ও ব্র্যান্ড প্রমোশন থেকেও টাকা আসে।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়।
- সুপার চ্যাট ও মেম্বারশিপ থেকে আয় সম্ভব।
- ভিউ যত বেশি, ইনকাম তত বেশি।
- ভিডিওতে বিজ্ঞাপন চালালে আয়ের উৎস বাড়ে।
- এটি দীর্ঘমেয়াদে স্থায়ী আয় দেয়।
- বাংলাদেশেও YouTube একটি প্রধান আয়ের মাধ্যম।
১৩. Snack Video App
- Snack Video একটি শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম।
- এখানে ভিডিও বানিয়ে আপলোড করা যায়।
- ভিউ এবং ফলোয়ার থেকে ইনকাম সম্ভব।
- লাইভে গিফট নিয়ে টাকা পাওয়া যায়।
- রেফার করেও আয় করা যায়।
- অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক ব্যবহার করা যায়।
- ব্র্যান্ড প্রমোশন থেকে টাকা আসে।
- Snack Creator Program এ আয় বাড়ানো যায়।
- সহজে জনপ্রিয়তা তৈরি করা যায়।
- এটি তরুণদের জন্য ভালো ইনকাম অ্যাপ।
১৪. Instagram App
- Instagram এখন শুধু ছবি শেয়ারের প্ল্যাটফর্ম নয়, আয়ের মাধ্যমও।
- রিলস মনিটাইজেশন চালু হলে ইনকাম হয়।
- ব্র্যান্ড প্রমোশন ও স্পনসরশিপ পাওয়া যায়।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা সম্ভব।
- লাইভে ব্যাজ থেকে টাকা আসে।
- IGTV বিজ্ঞাপন থেকেও ইনকাম হয়।
- ফলোয়ার বেশি হলে বড় আয় হয়।
- অনলাইন শপিং করে কমিশন পাওয়া যায়।
- ক্রিয়েটররা নিয়মিত আয় করতে পারেন।
- এটি সোশ্যাল মিডিয়া ইনকামের বড় উৎস।
১৫. Google Opinion Rewards
- Google Opinion Rewards খুব সহজে আয় করার অ্যাপ।
- এখানে জরিপে অংশ নিলেই ইনকাম হয়।
- সার্ভে সম্পন্ন করলে Google Play Credit মেলে।
- এই ক্রেডিট দিয়ে অ্যাপ, গেম কেনা যায়।
- কিছু দেশে PayPal এ টাকা পাঠানো যায়।
- কাজ খুবই সহজ এবং সময় কম লাগে।
- বিশ্বস্ত ও নিরাপদ একটি অ্যাপ।
- এটি শিক্ষার্থীদের জন্য ভালো আয়ের মাধ্যম।
- নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য সহজে শুরু করা যায়।
- কোনো বিনিয়োগ ছাড়াই আয় করা সম্ভব।
১৬. Swagbucks App
- Swagbucks একটি জনপ্রিয় ইনকাম প্ল্যাটফর্ম।
- সার্ভে করে আয় করা যায়।
- ভিডিও দেখে ইনকাম হয়।
- অ্যাপ ডাউনলোড করেও টাকা পাওয়া যায়।
- অনলাইনে শপিং করলে ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।
- গিফট কার্ড রিওয়ার্ড পাওয়া যায়।
- রেফার করেও আয় সম্ভব।
- যত বেশি টাস্ক, তত বেশি আয়।
- বিশ্বব্যাপী Swagbucks জনপ্রিয়।
- এটি দীর্ঘমেয়াদে ইনকাম করার ভালো অ্যাপ।
১৭. Fiverr App
- Fiverr একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস।
- এখানে গিগ তৈরি করে কাজ বিক্রি করা যায়।
- লেখালেখি, ডিজাইন, ভিডিও এডিটিংয়ে আয় সম্ভব।
- অনেকেই Fiverr দিয়ে মাসে ভালো টাকা আয় করেন।
- ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী কাজ পাওয়া যায়।
- অর্ডার ডেলিভারির পর টাকা পাওয়া যায়।
- মোবাইল দিয়েই কাজ করা যায়।
- কোনো বিনিয়োগ ছাড়াই শুরু করা যায়।
- নতুনদের জন্য সহজ ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম।
- এটি দীর্ঘমেয়াদে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ দেয়।
১৮. Upwork App
- Upwork আরেকটি বড় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস।
- এখানে বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায়।
- ক্লায়েন্টের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা যায়।
- অ্যাপ থেকে কাজ খোঁজা সহজ।
- প্রজেক্ট ভিত্তিক বা ঘণ্টা ভিত্তিক আয় সম্ভব।
- আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টদের সঙ্গে কাজ করা যায়।
- পেমেন্ট নিরাপদভাবে পাওয়া যায়।
- ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এটি ভালো প্ল্যাটফর্ম।
- মোবাইল দিয়েই আবেদন করা সম্ভব।
- এটি স্থায়ীভাবে ইনকাম করার অ্যাপ।
১৯. Freelancer App
- Freelancer.com একটি পুরনো ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্ম।
- এখানে হাজারো ক্যাটাগরির কাজ পাওয়া যায়।
- অ্যাপ ব্যবহার করে সহজেই বিড করা যায়।
- কাজ শেষ হলে টাকা হাতে আসে।
- আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেস হিসেবে এটি জনপ্রিয়।
- নতুনরা সহজে কাজ শুরু করতে পারেন।
- ঘণ্টা ভিত্তিক ইনকাম করা যায়।
- ছোট কাজ থেকেও টাকা আয় হয়।
- বিশ্বস্ত ও নিরাপদ একটি অ্যাপ।
- এটি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে সহায়ক।
২০. Payoneer App
- Payoneer একটি আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে।
- এটি দিয়ে ফ্রিল্যান্স আয়ের টাকা গ্রহণ করা যায়।
- Fiverr, Upwork এর টাকা Payoneer এ আসে।
- ডলার সহজে লোকাল ব্যাংকে ট্রান্সফার হয়।
- এটি নিরাপদ পেমেন্ট সিস্টেম।
- Payoneer কার্ড ব্যবহার করে ক্যাশআউট করা যায়।
- কোনো ঝামেলা ছাড়াই টাকা পাওয়া যায়।
- ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এটি অপরিহার্য অ্যাপ।
- বাংলাদেশেও এটি জনপ্রিয়।
- বিশ্বস্তভাবে টাকা গ্রহণের অন্যতম মাধ্যম।
২১. Amazon Affiliate App
- Amazon বিশ্বের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম।
- এখানে Affiliate Program এর মাধ্যমে আয় করা যায়।
- পণ্যের লিঙ্ক শেয়ার করলে কমিশন মেলে।
- কেউ লিঙ্ক দিয়ে কিনলে টাকা জমা হয়।
- কমিশনের হার পণ্যের ভেদে আলাদা হয়।
- ব্লগ বা ইউটিউব ব্যবহারকারীরা সহজেই ইনকাম করতে পারেন।
- মোবাইল অ্যাপ দিয়েই কাজ শুরু করা যায়।
- পেমেন্ট আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণ করা যায়।
- এটি দীর্ঘমেয়াদে বড় ইনকামের উৎস।
- অনলাইনে আয় করতে ইচ্ছুকদের জন্য আদর্শ।
২২. ClickBank App
- ClickBank একটি ডিজিটাল মার্কেটপ্লেস।
- এখানে ই-বুক, সফটওয়্যারসহ ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি হয়।
- অ্যাফিলিয়েট হয়ে কমিশন ইনকাম সম্ভব।
- কমিশনের হার অনেক বেশি থাকে।
- একটি প্রোডাক্ট প্রচার করে শত ডলার আয় করা যায়।
- ব্লগ, ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে প্রচার সহজ।
- পেমেন্ট Payoneer বা ব্যাংকে নেওয়া যায়।
- নতুনদের জন্য সহজে শুরু করা যায়।
- বিশ্বব্যাপী অনেকেই ClickBank থেকে আয় করছেন।
- এটি নির্ভরযোগ্য অনলাইন ইনকাম প্ল্যাটফর্ম।
২৩. Rakuten Affiliate App
- Rakuten একটি আন্তর্জাতিক ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম।
- এখানেও Affiliate Program চালু আছে।
- রেফারেল লিঙ্ক শেয়ার করলে কমিশন পাওয়া যায়।
- ফ্যাশন, টেক প্রোডাক্টে ভালো কমিশন পাওয়া যায়।
- অনলাইন শপিংয়ে গ্রাহক আকর্ষণ করা সহজ।
- অ্যাপ দিয়েই অ্যাকাউন্ট ম্যানেজ করা যায়।
- পেমেন্ট নিয়মিত ও নিরাপদে পাওয়া যায়।
- রেফারাল মার্কেটিংয়ে দক্ষদের জন্য এটি সেরা।
- বাংলাদেশ থেকেও আয় সম্ভব।
- এটি একটি জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্ম।
২৪. eBay Partner Network
- eBay বিশ্বের প্রাচীনতম ই-কমার্স সাইটগুলির একটি।
- এখানে Partner Program চালু আছে।
- রেফারাল লিঙ্ক দিয়ে ইনকাম করা যায়।
- প্রোডাক্ট বিক্রি হলে কমিশন মেলে।
- অ্যাপ ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট ম্যানেজ করা যায়।
- সোশ্যাল মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট প্রচার সম্ভব।
- কমিশন হার বেশ আকর্ষণীয়।
- আন্তর্জাতিকভাবে এটি জনপ্রিয়।
- পেমেন্ট নিরাপদে পাওয়া যায়।
- এটি একটি বিশ্বস্ত আয় করার উপায়।
২৫. Rakuten Kobo Writing Life
- Rakuten Kobo একটি ই-বুক প্ল্যাটফর্ম।
- এখানে লেখকরা নিজের বই প্রকাশ করতে পারেন।
- বই বিক্রি হলে কমিশন আয় হয়।
- অ্যাপের মাধ্যমে বই আপলোড সহজ।
- নিজস্ব ই-বুক বিক্রি করার সুযোগ মেলে।
- রয়্যালটি হিসেবে ৭০% পর্যন্ত পাওয়া যায়।
- আন্তর্জাতিক পাঠকের কাছে পৌঁছানো যায়।
- বাংলাদেশ থেকেও কাজ করা সম্ভব।
- লেখালেখিতে আগ্রহীদের জন্য আদর্শ।
- এটি স্থায়ী ইনকামের উপায় হতে পারে।
২৬. UpLive App
- UpLive একটি লাইভ স্ট্রিমিং অ্যাপ।
- লাইভে আসলে গিফট পাওয়া যায়।
- গিফটগুলোকে ডলারে রূপান্তর করা যায়।
- ভিউয়ার বেশি হলে আয়ও বাড়ে।
- বিভিন্ন দেশে এটি জনপ্রিয়।
- বাংলাদেশেও ব্যবহার বাড়ছে।
- শুধু মোবাইল দিয়েই আয় করা যায়।
- এখানে অনেক ক্রিয়েটর নিয়মিত ইনকাম করছেন।
- আয়ের সুযোগ প্রায় সীমাহীন।
- এটি বিনোদন ও ইনকামের মিশ্রণ।
২৭. Bigo Live App
- Bigo Live একটি জনপ্রিয় লাইভ অ্যাপ।
- লাইভে এসে দর্শকের সাথে কথা বলা যায়।
- দর্শকরা গিফট পাঠায় যা টাকা হয়ে যায়।
- ফলোয়ার বাড়ালে আয় আরও বাড়ে।
- ব্র্যান্ড প্রমোশনও সম্ভব।
- এটি তরুণদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়।
- শুধু মোবাইল দিয়েই কাজ করা যায়।
- আয়ের প্রক্রিয়া খুব সহজ।
- গিফট কয়েন থেকে ক্যাশ পাওয়া যায়।
- এটি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
২৮. Zoom App (Paid Webinar)
- Zoom সাধারণত ভিডিও মিটিংয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- কিন্তু Paid Webinar চালু করে আয় করা যায়।
- শিক্ষকরা অনলাইন ক্লাস নিয়ে টাকা আয় করেন।
- ওয়ার্কশপ আয়োজন করে ইনকাম করা সম্ভব।
- আন্তর্জাতিক স্টুডেন্টদের কাছে পৌঁছানো যায়।
- পেমেন্ট সহজেই গ্রহণ করা যায়।
- Zoom এখন আয় করার জনপ্রিয় মাধ্যম।
- ফ্রিল্যান্সাররাও এটি ব্যবহার করেন।
- কোনো অফিস ছাড়াই আয় সম্ভব।
- এটি নির্ভরযোগ্য একটি টুল।
২৯. Skillshare App
- Skillshare একটি অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম।
- এখানে শিক্ষক হয়ে কোর্স তৈরি করা যায়।
- শিক্ষার্থীরা কোর্স করলে ইনকাম হয়।
- ক্লাস যত বেশি দেখা হবে, আয় তত বাড়বে।
- Skillshare থেকে ডলার আয় করা যায়।
- এটি শিক্ষকদের জন্য আদর্শ প্ল্যাটফর্ম।
- বাংলাদেশ থেকেও শিক্ষকরা কাজ করতে পারেন।
- নতুন দক্ষতা শেখানোর বড় সুযোগ আছে।
- ফ্রিল্যান্স আয়ের ভালো উৎস।
- এটি দীর্ঘমেয়াদে আয় করার পথ।
৩০. Udemy Instructor App
- Udemy বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় অনলাইন কোর্স প্ল্যাটফর্ম।
- এখানে শিক্ষক হয়ে কোর্স আপলোড করা যায়।
- শিক্ষার্থীরা কোর্স কিনলে টাকা পাওয়া যায়।
- Udemy আয়ের ৫০% পর্যন্ত শেয়ার দেয়।
- কোর্স যত জনপ্রিয় হবে, আয় তত বেশি হবে।
- এটি শিক্ষকদের জন্য নির্ভরযোগ্য।
- বাংলাদেশ থেকেও অনেকেই Udemy তে কাজ করছেন।
- আয়ের সুযোগ প্রায় সীমাহীন।
- নিজস্ব দক্ষতা দিয়ে টাকা আয় সম্ভব।
- এটি দীর্ঘমেয়াদে স্থায়ী ইনকাম দেয়।
আরও পড়ুনঃ লুডু গেম খেলে টাকা ইনকাম
৩১. Pinterest App
- Pinterest একটি ভিজ্যুয়াল সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।
- এখানে Affiliate লিঙ্ক শেয়ার করে আয় করা যায়।
- পিন তৈরি করে ভিউ বাড়ালে ইনকাম বৃদ্ধি পায়।
- ব্র্যান্ড প্রমোশনে কাজ করা যায়।
- প্রোডাক্ট প্রচারের মাধ্যমে কমিশন পাওয়া যায়।
- Pinterest তে জনপ্রিয়তা বাড়লে স্পনসরশিপ পাওয়া সম্ভব।
- ব্লগ বা ওয়েবসাইটে লিঙ্ক ব্যবহার করা যায়।
- মোবাইল দিয়ে কাজ করা সহজ।
- আয়ের সুযোগ দীর্ঘমেয়াদী।
- এটি ক্রিয়েটিভ ব্যক্তিদের জন্য ভালো প্ল্যাটফর্ম।
৩২. Etsy App
- Etsy হলো হ্যান্ডমেড ও ক্রাফট পণ্যের মার্কেটপ্লেস।
- নিজের তৈরি পণ্য বিক্রি করে আয় করা যায়।
- ডিজিটাল প্রোডাক্টও বিক্রি করা সম্ভব।
- ব্র্যান্ড প্রমোশনের মাধ্যমে বিক্রয় বাড়ানো যায়।
- Etsy অ্যাপ দিয়ে ইনভেন্টরি ম্যানেজ করা যায়।
- কমিশন নির্দিষ্ট হারে নেওয়া হয়।
- পেমেন্ট Payoneer বা ব্যাংকে পাওয়া যায়।
- নতুন ক্রিয়েটর সহজে শুরু করতে পারেন।
- বিশ্বব্যাপী ক্রেতাদের কাছে পৌঁছানো যায়।
- এটি হ্যান্ডমেড শিল্পীদের জন্য আয়ের মাধ্যম।
৩৩. Teachable App
- Teachable একটি অনলাইন কোর্স প্ল্যাটফর্ম।
- এখানে শিক্ষক হিসেবে কোর্স তৈরি করে আয় করা যায়।
- শিক্ষার্থীরা কোর্স কিনলে কমিশন পাওয়া যায়।
- প্রাইভেট কোর্স চালু করা যায়।
- মোবাইল দিয়ে কোর্স ম্যানেজ করা সম্ভব।
- পেমেন্ট নিরাপদভাবে গ্রহণ করা যায়।
- আয়ের সুযোগ দীর্ঘমেয়াদী।
- ব্র্যান্ড প্রমোশন ও মার্কেটিং করা যায়।
- বাংলাদেশ থেকেও শিক্ষকেরা কাজ করতে পারেন।
- এটি স্থায়ী ইনকামের একটি প্ল্যাটফর্ম।
৩৪. Coursera Instructor App
- Coursera একটি আন্তর্জাতিক অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম।
- এখানে শিক্ষক হয়ে কোর্স আপলোড করা যায়।
- শিক্ষার্থীরা কোর্স করলে টাকা পাওয়া যায়।
- কোর্স যত বেশি জনপ্রিয় হবে, আয় তত বেশি।
- আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছানো যায়।
- পেমেন্ট নিরাপদ।
- মোবাইল দিয়ে কোর্স আপলোড ও ম্যানেজ করা যায়।
- ফ্রিল্যান্স শিক্ষকরা নিয়মিত আয় করতে পারেন।
- দক্ষতা অনুযায়ী আয় সীমাহীন হতে পারে।
- এটি দীর্ঘমেয়াদে স্থায়ী ইনকামের উৎস।
৩৫. Patreon App
- Patreon একটি সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম।
- ক্রিয়েটররা সাবস্ক্রাইবার থেকে ইনকাম পান।
- লাইভ, ভিডিও বা কনটেন্টের জন্য টাকা আসে।
- বড় ফ্যানবেস থাকলে আয় বৃদ্ধি পায়।
- পেমেন্ট নিরাপদভাবে পাওয়া যায়।
- ক্রিয়েটিভ প্রজেক্ট চালাতে সুবিধা দেয়।
- রেফারেল বা প্রমোশনের মাধ্যমে আয় বৃদ্ধি সম্ভব।
- মোবাইল দিয়ে কাজ করা যায়।
- বাংলাদেশের অনেক ক্রিয়েটর এটি ব্যবহার করছেন।
- এটি দীর্ঘমেয়াদে স্থায়ী আয়ের মাধ্যম।
৩৬. OnlyFans App
- OnlyFans একটি কনটেন্ট ক্রিয়েশন প্ল্যাটফর্ম।
- সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিতে ইনকাম করা যায়।
- ক্রিয়েটররা ব্যক্তিগত কনটেন্ট দিয়ে আয় করেন।
- বড় ফ্যানবেস থাকলে ইনকাম বৃদ্ধি পায়।
- রেফারেল ও প্রমোশন ব্যবহার করে আয় বাড়ানো যায়।
- পেমেন্ট নিরাপদে পাওয়া যায়।
- মোবাইল দিয়ে কাজ করা যায়।
- অনলাইন ইনকামের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।
- বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি।
- এটি তরুণদের জন্য আয়ের প্ল্যাটফর্ম।
৩৭. CashKarma App
- CashKarma একটি সার্ভে ভিত্তিক ইনকাম অ্যাপ।
- সার্ভে ও অফার সম্পন্ন করে টাকা পাওয়া যায়।
- ভিডিও দেখেও ইনকাম সম্ভব।
- ক্যাশব্যাক ও রিওয়ার্ড পাওয়া যায়।
- রেফার করেও আয় করা যায়।
- অ্যাপ দিয়ে কাজ করা সহজ।
- নিরাপদ ও বিশ্বস্ত।
- নতুন ব্যবহারকারীর জন্য শুরু করা সহজ।
- নিয়মিত কাজ করলে আয় ধারাবাহিক হয়।
- ছোট হলেও স্থায়ী আয়ের সুযোগ থাকে।
৩৮. InboxDollars App
- InboxDollars একটি অনলাইন ইনকাম অ্যাপ।
- সার্ভে, ভিডিও, অফার সম্পন্ন করে আয় করা যায়।
- অনলাইন শপিংয়ে ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।
- গেম খেলে বা কুইজে টাকা পাওয়া যায়।
- রেফার করেও বোনাস পাওয়া যায়।
- পেমেন্ট চেক বা PayPal এ পাওয়া যায়।
- নিরাপদ ও বিশ্বস্ত।
- নতুনদের জন্য সহজে শুরু করা যায়।
- নিয়মিত কাজ করলে ছোট ইনকাম হয়।
- এটি শিক্ষার্থীদের জন্য ভালো ইনকাম প্ল্যাটফর্ম।
৩৯. Toluna App
- Toluna একটি সার্ভে ভিত্তিক অ্যাপ।
- সার্ভে পূর্ণ করে পয়েন্ট আয় করা যায়।
- পয়েন্ট ডলার বা গিফট কার্ডে রিডিম করা যায়।
- নতুন ব্যবহারকারী সহজে শুরু করতে পারেন।
- রেফার করেও ইনকাম সম্ভব।
- নিরাপদ ও বিশ্বস্ত।
- সার্ভে সহজ এবং দ্রুত সম্পন্ন করা যায়।
- নিয়মিত কাজ করলে স্থায়ী ইনকাম হয়।
- মোবাইল ব্যবহার করে আয় করা যায়।
- বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় সার্ভে প্ল্যাটফর্ম।
৪০. InboxPounds App
- InboxPounds একটি সার্ভে ও অফার ভিত্তিক ইনকাম অ্যাপ।
- সার্ভে সম্পন্ন করে টাকা আয় করা যায়।
- ভিডিও দেখে বা গেম খেলে ইনকাম সম্ভব।
- অনলাইন শপিংয়ে ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।
- রেফার করেও বোনাস পাওয়া যায়।
- পেমেন্ট নিরাপদে চেক বা PayPal এ নেওয়া যায়।
- নতুন ব্যবহারকারীর জন্য সহজ।
- নিয়মিত কাজ করলে ধারাবাহিক আয় হয়।
- মোবাইল দিয়েই কাজ করা যায়।
- এটি শিক্ষার্থীদের জন্য ভালো ইনকাম প্ল্যাটফর্ম।
৪১. FeaturePoints App
- FeaturePoints দিয়ে সার্ভে, ভিডিও, অ্যাপ ডাউনলোড করে ইনকাম করা যায়।
- রেফারাল লিঙ্ক শেয়ার করেও আয় করা যায়।
- ক্যাশব্যাক ও গিফট কার্ড পাওয়া যায়।
- নতুন ব্যবহারকারীর জন্য সহজ ও নিরাপদ।
- নিয়মিত কাজ করলে স্থায়ী আয় হয়।
- মোবাইল দিয়ে কাজ করা যায়।
- অল্প সময় ব্যয় করেও আয় সম্ভব।
- বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় অ্যাপ।
- ডলার বা পয়েন্টে ইনকাম পাওয়া যায়।
- ছোট হলেও ধারাবাহিক আয়ের সুযোগ থাকে।
৪২. MobileXpression App
- MobileXpression একটি মার্কেট রিসার্চ অ্যাপ।
- মোবাইল ব্যবহার ডেটা শেয়ার করলে ইনকাম হয়।
- নিরাপদ ও বিশ্বস্ত।
- নতুন ব্যবহারকারীর জন্য সহজ।
- নিয়মিত অংশগ্রহণ করলে বেশি আয় হয়।
- অ্যাপ দিয়ে কাজ সম্পন্ন করা সহজ।
- ডলার বা গিফট কার্ডে ইনকাম রিডিম করা যায়।
- ছোট সময়ে আয়ের সুযোগ থাকে।
- শিক্ষার্থী বা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ভালো।
- এটি বিশ্বব্যাপী ব্যবহার হয়।
৪৩. Nielsen Computer & Mobile Panel App
- Nielsen Panel এ অংশগ্রহণ করে ইনকাম করা যায়।
- মোবাইল ও কম্পিউটার ব্যবহার ডেটা শেয়ার করতে হয়।
- নিরাপদ ও বিশ্বস্ত।
- নতুন ব্যবহারকারীর জন্য সহজ।
- নিয়মিত অংশগ্রহণ করলে আয় বৃদ্ধি পায়।
- অল্প সময় ব্যয় করেও আয় সম্ভব।
- ডলার বা গিফট কার্ডে ইনকাম রিডিম করা যায়।
- ছোট ইনকামের ধারাবাহিক উৎস।
- শিক্ষার্থী ও ফ্রিল্যান্সাররা ব্যবহার করতে পারেন।
- এটি মার্কেট রিসার্চ ভিত্তিক জনপ্রিয় অ্যাপ।
৪৪. UserTesting App
- UserTesting একটি ইউজার টেস্টিং প্ল্যাটফর্ম।
- ওয়েবসাইট ও অ্যাপ টেস্ট করে ইনকাম করা যায়।
- ভিডিও রেকর্ড করে ফিডব্যাক দিতে হয়।
- প্রতিটি টেস্টের জন্য নির্দিষ্ট পেমেন্ট পাওয়া যায়।
- পেমেন্ট PayPal এ নেওয়া যায়।
- নতুন ব্যবহারকারীর জন্য সহজ।
- নিরাপদ ও বিশ্বস্ত।
- নিয়মিত কাজ করলে ধারাবাহিক আয়ের সুযোগ থাকে।
- মোবাইল দিয়ে কাজ করা সম্ভব।
- এটি ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ভালো প্ল্যাটফর্ম।
৪৫. AppKarma App
- AppKarma দিয়ে অ্যাপ ডাউনলোড, সার্ভে ও ভিডিও দেখে আয় করা যায়।
- রেফারাল লিঙ্ক শেয়ার করেও আয় করা সম্ভব।
- ক্যাশব্যাক ও পয়েন্ট পাওয়া যায়।
- নতুন ব্যবহারকারীর জন্য সহজ।
- নিয়মিত কাজ করলে ধারাবাহিক আয় হয়।
- মোবাইল দিয়ে কাজ করা যায়।
- ডলার বা গিফট কার্ডে ইনকাম পাওয়া যায়।
- বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়।
- ছোট হলেও আয়ের সুযোগ থাকে।
- শিক্ষার্থী বা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ভালো।
আরও পড়ুনঃ টাকা ইনকাম করার লিংক
৪৬. Sweatcoin App
- Sweatcoin একটি স্বাস্থ্য ও ফিটনেস ভিত্তিক অ্যাপ।
- পদক্ষেপ মাপলে কয়েন জমা হয়।
- কোয়েনগুলোকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা সার্ভিসে রিডিম করা যায়।
- নতুন ব্যবহারকারীর জন্য সহজ।
- নিয়মিত ব্যবহার করলে আয়ের সুযোগ বৃদ্ধি পায়।
- মোবাইল দিয়ে ব্যবহার করা যায়।
- ফিটনেস ও ইনকাম একসাথে সম্ভব।
- বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়।
- স্বাস্থ্য সচেতনদের জন্য আদর্শ।
- এটি বিনোদন ও আয়ের সমন্বয়।
৪৭. Mistplay App
- Mistplay একটি গেমিং ইনকাম অ্যাপ।
- গেম খেললে পয়েন্ট বা কয়েন পাওয়া যায়।
- নতুন ব্যবহারকারীর জন্য সহজ।
- ক্যাশ আউট করে টাকা পাওয়া যায়।
- রেফার করেও আয় সম্ভব।
- নিরাপদ ও বিশ্বস্ত।
- নিয়মিত গেম খেলে আয় বৃদ্ধি পায়।
- মোবাইল দিয়ে সহজে ব্যবহার করা যায়।
- ছোট ইনকামের ধারাবাহিক উৎস।
- বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় গেমিং অ্যাপ।
৪৮. AppNana App
- AppNana অ্যাপ ডাউনলোড ও সার্ভে করে আয় করার সুযোগ দেয়।
- ক্যাশব্যাক ও পয়েন্ট পাওয়া যায়।
- রেফারাল লিঙ্ক ব্যবহার করে আয় করা সম্ভব।
- নতুন ব্যবহারকারীর জন্য সহজ।
- নিয়মিত কাজ করলে ধারাবাহিক আয় হয়।
- মোবাইল দিয়ে সহজে ব্যবহার করা যায়।
- ডলার বা গিফট কার্ডে রিডিম করা যায়।
- ছোট ইনকামের ভালো উৎস।
- বিশ্বস্ত ও নিরাপদ।
- শিক্ষার্থী ও ফ্রিল্যান্সারদের জন্য আদর্শ।
৪৯. iPoll App
- iPoll একটি সার্ভে ও মার্কেট রিসার্চ অ্যাপ।
- সার্ভে পূর্ণ করে ইনকাম করা যায়।
- ভিডিও ও অফার সম্পন্ন করেও আয় সম্ভব।
- রেফারাল লিঙ্ক ব্যবহার করা যায়।
- নতুন ব্যবহারকারীর জন্য সহজ।
- নিরাপদ ও বিশ্বস্ত।
- নিয়মিত কাজ করলে ধারাবাহিক আয়ের সুযোগ থাকে।
- মোবাইল দিয়ে কাজ করা যায়।
- ডলার বা গিফট কার্ডে রিডিম করা যায়।
- এটি শিক্ষার্থী ও ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ভালো।
FAQs:
1. টাকা ইনকাম করার জন্য কোন অ্যাপগুলো সবচেয়ে ভালো?
বিকাশ, নগদ, Daraz, Fiverr, Upwork, YouTube, TikTok, Swagbucks, Payoneer, Udemy প্রভৃতি অ্যাপগুলো সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং নিরাপদ। এই অ্যাপগুলো নিয়মিত ব্যবহার করলে ছোট-বড় সব ধরনের ইনকামের সুযোগ পাওয়া যায়।
2. কি ধরনের আয় সম্ভব এই অ্যাপগুলো থেকে?
এই অ্যাপগুলোতে আয় হয় বিভিন্ন মাধ্যমে যেমন ক্যাশব্যাক, রেফারেল কমিশন, সার্ভে পেমেন্ট, ফ্রিল্যান্স কাজ, ভিডিও মনিটাইজেশন, লাইভ স্ট্রিম গিফট, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, কোর্স বিক্রি ইত্যাদি।
3. কি ধরনের মোবাইল দরকার এই অ্যাপগুলো ব্যবহার করার জন্য?
সাধারণত Android এবং iOS দুটোতেই ব্যবহার সম্ভব। অ্যাপগুলো হালকা ওজনের এবং স্ট্যান্ডার্ড র্যাম (২–৪ GB) সহ যে কোনো স্মার্টফোনে কাজ করে।
4. টাকা কিভাবে পেমেন্ট হিসেবে পাওয়া যায়?
প্রতিটি অ্যাপের পেমেন্ট সিস্টেম ভিন্ন হতে পারে। সাধারণত PayPal, বিকাশ, নগদ, ব্যাংক ট্রান্সফার, অথবা অ্যাপের নিজস্ব ওয়ালেটে টাকা পাওয়া যায়।
5. কি পরিমাণ আয় সম্ভব প্রতিদিন?
আয় নির্ভর করে ব্যবহারকারীর সময়, দক্ষতা ও প্রচেষ্টা উপর। কিছু অ্যাপ (যেমন সার্ভে বা ভিডিও দেখার) দিয়ে প্রতিদিন ছোট ইনকাম সম্ভব, অন্য অ্যাপ (যেমন ফ্রিল্যান্সিং বা অ্যাফিলিয়েট) দিয়ে দীর্ঘমেয়াদে বড় আয় সম্ভব।
আরও পড়ুনঃ সেরা ২০টি উপায় ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম
6. কি ধরনের নিরাপত্তা আছে এই অ্যাপগুলোতে?
সব জনপ্রিয় অ্যাপ নিরাপদ ও বিশ্বস্ত। তবে, ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখার জন্য অ্যাপের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা Play Store/ App Store থেকে ডাউনলোড করা উচিৎ।
7. কি ধরনের দক্ষতা প্রয়োজন আয় করার জন্য?
অনেক অ্যাপের জন্য বিশেষ দক্ষতা লাগেনা (যেমন সার্ভে, ভিডিও দেখা, ক্যাশব্যাক)। কিছু অ্যাপের জন্য নির্দিষ্ট দক্ষতা দরকার, যেমন ফ্রিল্যান্সিং, ভিডিও এডিটিং, ডিজাইন, লেখালেখি বা কোর্স তৈরি করা।
8. কি ধরনের সময় বিনিয়োগ করতে হবে?
প্রতিটি অ্যাপের প্রয়োজন ভিন্ন। সার্ভে বা ক্যাশব্যাক অ্যাপের জন্য দৈনিক ৫–৩০ মিনিট যথেষ্ট। ফ্রিল্যান্সিং বা ক্রিয়েটর অ্যাপের জন্য নিয়মিত সময় এবং পরিকল্পিত প্রচেষ্টা দরকার।
9. কি ধরনের ঝুঁকি আছে?
বেশিরভাগ অ্যাপ নিরাপদ। তবে, ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিৎ। কিছু নতুন বা অজানা অ্যাপ স্ক্যাম হতে পারে, তাই অফিসিয়াল সোর্স থেকে ডাউনলোড করা আবশ্যক।
10. কি কারণে কিছু অ্যাপ থেকে আয় বন্ধ হয়ে যেতে পারে?
অ্যাকাউন্ট ভেরিফিকেশন না করা, নিয়মিত ব্যবহার না করা, বা অ্যাপের নিয়ম ভঙ্গ করার কারণে ইনকাম বন্ধ হতে পারে। সবসময় অফিসিয়াল নিয়ম মেনে ব্যবহার করা প্রয়োজন।